পদ্যসমগ্র-৩ [Padyasamagra. Volume - III] / শক্তি চট্টোপাধ্যায় [by Shakti Chattopadhyay]

সুখে আছি : মুহূর্তে শতাব্দী -- আসতে পারে -- চাঁদের দেশে -- দেরি নেই -- কে সে ? -- মৃত্যুর অমূল চাপ মৃত্যুতেই আছে -- বলছে, হৃদয় তুমি -- অন্ধ আমি অন্তরে বাহিরে -- স্বেচ্ছায় ওদিকে -- উপদ্রুত ঘাসের ভিতরে -- আর কি ভাবে -- ও ফুল আমার -- দুঃখ -- বিরহ তার পাত্র থেকে আগুন ঢালছে -- কবিতার কাছে -- মেঘ ডেকেছে -- ছটফটিয়ে উঠলো জালে -- এখানে কবিতা পেলে গাছে গাছে কবিতা টাঙাবো -- তামার পয়সা -- ঐ গুরু কাজটি -- অন্ধের চৈতন্যরাশি -- ক্ষতি নেই -- আজ রূপ বড়ো যন্ত্রণার -- পাগল -- অবাস্তব মার্চ মাস -- নুতন মার্বেল তুমি -- জনগনের জন্যে -- হটাৎ দেখি -- সহজ -- এই নীল সভ্যতার -- এই বাংলাদেশে ওড়ে রক্তমাখা নিউজপেপার মামার বাড়ি -- উঠোনের একপ্রান্তে -- ভালোবাসার প্রাধান্য -- ঐ যেখানে অস্ত্র -- ছায়া আছে সমস্ত জড়িয়ে -- দুটো কথায় -- ঈশ্বর থাকেন জলে -- সাম্প্রতিকী ১৯৬৬ -- কাকাতুয়া তুমি -- অনেকদিনের পুরানো মুখ -- সে কই ? -- যদি কিছুদিন -- ছেঁড়া ছাতা রাজছত্র -- ওদিকে যেও না তুমি আর -- শব্দবোঝাই তরী আমার স্বপ্নে ডুবেছিল -- তুমি -- নৌকো থেকে -- স্বাধীনতার জন্যে -- স্মৃতির রাংচিতা বেড়াজাল -- আজ সকলই কিংবদন্তি -- কবি মৃত্যু -- নষ্ট একটা ফল -- উদ্ভিদের মতো কৃতি -- ঘাসের ভিতরে ঘাস -- খুনে ও খেয়ালে -- নিজের জন্য -- আমি সহ্য করি -- পচা নষ্ট ফল আমি -- মানুষের গল্প -- যৌন ছড়া -- সে কিছু দুর্বল, ভালো -- কাছে চাই - অনন্ত অতীত থেকে কাছে চাই- -- এদেশে দেবে না ধরা -- বিদায়বেলা -- কার জন্যে এসেছেন? -- জন্মে থেকেই মাটির ওপর -- স্মৃতিচিত্রশালা -- যে যায় সে দীর্ঘ যায় -- অন্বেষণ -- কি সুখ, গভীর দুঃখে -- চাঁদ, তুমি থেকো -- আমি জানি -- তোমাকে -- জীবনের দুদিকে -- সকলের চেয়ে বেশি অহংকার নিয়ে -- তাঁকে -- তুমি তারই পূজা আজ নেবে -- ঝর্না শুধু যাবে বলে -- ছায়ার অস্তিত্ব -- স্থির স্বাধীনতা -- তবুও মানুষই পারে -- সবাই বাহিরে -- সুন্দরের স্বেচ্ছাচার -- বন্ধ দ্বারে -- কেউ কি যাবে -- জল পড়ে -- পরমেশ্বর তুমি -- পাথর গড়িয়ে পরে গাছ পড়ে বোধে -- অস্ত্রের গৌরবহীন একা : প্রতিক্রিয়াশীল -- এখানে আকাশ এসে মুখ দ্যাখে -- কেউ নও -- বানভাসি -- যে কিশোর হৃদয় বসেছে -- নিজেকে ছাড়িয়ে গেছি -- দূর থেকে প্রীতি -- কিছুক্ষণের জন্যে -- শিবানী তোর নাম -- শরণার্থী বাংলাভাষা, পুনর্জন্মে -- মৃত্যুর পরেও যেন হেঁটে যেতে পারি -- করাতের মধ্যে কারা -- আমরা দুজন ছড়িয়ে বসছি -- আমরা স্বীকার করি পদ্মাপারে বাংলার স্বাধীন মায়ার আকাশ -- শব্দের বিষাদ -- নিঃশব্দচরণে প্রেম -- একবাক্স চকলেটের ভেতর ঘুরতে ঘুরতে -- এবার আমি ফিরি -- দশমী -- পতাকার নিম্নে, মুখ তুলে -- সারারাত গান গায় আঁধার বৈষ্ণবী -- মিষ্টিগুড়ের ইস্টিশানে -- একটি কবিতা খুঁজে -- টেবোর বাংলোয় রাত -- আমাকে আর এ্য়ালকোহলিক -- যখন একাকী আমি একা -- কষ্ট হয় -- জ্বলন্ত রুমাল : আমি যাই -- নিচে নামছে --একটা আলপিন পেলে হতো -- পথ তোমার জন্যে -- আমি বৃক্ষের দীর্ঘতা -- মানুষের চেয়ে থাকা -- সমুদ্রতীরে -- অনন্ত মন্ত্রের মতো -- চলে গেলো -- হটাৎ কেন সঙ্গে নিলে? -- অমল প্রাসাদের জন্য -- আমি যাকে ভালোবাসি -- মনে মনে, গাছের শিকড়ের সঙ্গে -- ছিন্নবিচ্ছিন্ন -- পাহারাদার -- ছড়া -- খেলাচ্ছলে -- আকাশের খুব কাছাকাছি -- আমি দিনে দিনে -- শীত আসছে -- অমল বৈশাখে -- চল্লিশে, শহরে -- প্রসিদ্ধ লালবাগে -- অমলের জন্য -- কবি : দুটি সনেট -- জন্ম কোনো মৃত্যুকেই -- সর্বস্ব -- আলেখ্যমদির -- এইখানে একদিন অসংখ্য বালিকা -- সুবর্ণরেখার জন্ম -- বয়সে বিচ্ছিন্ন -- হলো নীল শূন্য দিন -- ছিন্নবিচ্ছিন্ন -- জ্বলন্ত রুমাল -- কবিতার তুলো ওড়ে : ফুলঝুরি, তোমার নাম -- সন্ধ্যায় দিলো না পাখি -- অন্য ঘরে, নির্জনে, একাকী -- এবং দুজনে কথা শোনো -- সুখ ও দুঃখ -- দূরের অলীক তুমি -- ক্ষুরধার সাফল্য ছুরির -- আমার ঐখানে জোর জবর -- নতুন বুড়িগঙ্গার কূলে -- যদি থাকি -- এক দেশে সে মানুষ -- আমার উদ্ধার -- শিল্পকলা -- কিশোর-দুঃখ -- জালের ধরে যাই না -- মিথ্যে মিথ্যে -- এ্যালুমনিয়াম তুমি -- তোমার কথা -- ছিন্নবিচ্ছিন্ন -- কাছে দূরে -- কেন যাবো? -- আশ্চর্য সোনালী সুতো -- কেন মায়া লাগে -- পিছনে তাকাবে -- সুসময় -- সন্ধ্যা হয়ে এলে -- একটি পাথর দুটি পাথর -- এই বাংলাদেশ ছেড়ে -- নাদির দুপাড় ভাঙছে -- পুরাতনী -- হে তুমি আমাকে -- কেন বৃষ্টি হয় -- কবিতার তুলো ওড়ে -- কিন্তু তাও , বাহ্যত মানুষ -- চাঁদের কাছে -- মাথার উপর এ্যালুমনিয়াম চাঁদ -- একা থাকি -- স্থানীয় সংবাদ -- শব্দ গেছে -- পাতাল থেকে ডাকছি : কে বাগানে -- এলেজি : বুদ্ধদেবের স্মৃতির প্রতি -- পরশুরামের কুঠার : পদ্যাপদ্য সম্পর্কে সামান্য -- হাতছানি, নীল হাতছানি -- তুমি আছো - ভিতের উপরে আছে দেয়াল -- জানেন ও কে? -- আমাদের সম্পর্কে -- পিছনে, থাকে দূর -- শুনেছিলাম, সঙ্গে আছেন -- নিজস্ব অন্তরে -- দূরে ওই যে বাড়িটা -- নষ্ট মানুষ -- ঐ গাছ -- কাগজের নৌকা -- দুঃখ আমার -- এভাবে হয় -- অন্ধকারে -- হারাতে হারাতে তাকে -- কে যায় এবং কে কে -- আর কিছু নয় -- দরোজা -- একদিন সশস্ত্র ও অস্ত্রহীন -- মানুষের মধ্যে থেকে -- পরশুরাম -- হৃদয়, স্মৃতি, স্বদেশ -- অন্ধকার দে তারো বেশি -- সেই দুটি হাত ছোটে -- রাখো তোমার উদ্যত পা -- শুয়ে আছি -- ঘরে ফেরা -- কেন যাবে? -- সে এসে দাঁড়িয়ে আছে -- কৌটো আর সিঁদুরদান -- তুমি যেন গাছ -- এবার থেকে সুন্দর -- আপন মনে -- সম্পর্ক -- অসুখ -- দিগন্তে, মাঠের প্রান্তে -- আমিও -- বাইরে বৃষ্টির শব্দে -- এরপর ওখানে রাখে না -- ভাঙা বাড়ি সেদিন আরো দুরূহভাবে ভেঙে গেলো -- মানুষ বড়ো কাঁদছে : এই দূর্গে কিছু লোক -- দুটি শব্দ -- সেই কাঠচাঁপা -- উড়ন্ত বাতাসে -- পড়াতে পারে না -- বাহুল্যহীন -- একটি মানুষ -- চলে যায় -- এখন জোয়ার -- নীলকণ্ঠ তুমি, তুমি অভিমন্যু -- শোনো, এই পাথর পুড়েছে -- দুঃখের সমুদ্র -- সারাদিন পথে -- এই সমস্ত -- প্রসঙ্গত -- এই বেঁচে থাকা -- মালা নেই -- ও গাছ, আমাকে নাও -- মানুষ যেভাবে কাঁদে -- মানুষেও পারে -- চিঠি -- ইচ্ছে হতো -- জঙ্গলে ঢুকেছি -- যেতে দিতে হয় -- দাঁড়াও -- বাতি -- আশ্চর্য সময় এই -- কাজিরাঙা ডাকবাংলোয় রাত -- হটাৎ সুন্দর -- জীবনে বিশ জন্ম -- অর্থাৎ আবার বৃষ্টি -- অন্ধকারে, ঘরে ফিরে -- সৈন্ধব -- আর নয় -- এখানে -- ইচ্ছে করে মনের মধ্যে -- ঝড় -- দু'রতফা -- পাথারে পাথর লেগে রক্তপাত হবে -- কলকাতায় বুক পেতে বৃষ্টি -- কল্যাণীয়া -- ছেঁড়া তাপ্পি দেওয়া ব্যাগ নিঃসঙ্গ এখন -- মনে পড়ছে? -- বাকি হৃদয় স্মৃতি স্বদেশ বনগন্ধ -- আজ -- ক্ষুরের ঝড়ে -- ভালোবেসে ধুলোয় নেমেছি : নদী -- একটি পাখি নাচে -- একা একা -- শিশুটির দোষ -- ভিতরে -- দিন যায় -- দুঃখ কি সহজে যায় -- নীলপদ্ম লালপদ্ম -- এখন বালিকা -- নরবলি -- ভাসা -- কেউ নেই -- গাড়ি ছোটে, যেন বাঘ -- মানুষ নিজেকে দেখতে -- কলকাতার প্রতি -- বস্তুর গ্রন্থনা থেকে এইভাবে -- উড়ন্ত সিংহাসন -- নিজের ব্যাপারটা -- অসহজ -- মুনরি নামের কন্যের জন্যে -- তন্ময়তা -- ভালো লাগে -- মৃত্যুর বিষয়ে -- হারাতে হারাতে চলি, খুঁজে পাই -- তাঁর কাছে -- চলো যাই তার কাছে -- ইচ্ছে তো হয় -- আবার পোড়োবে পোড়ামুখ পাথরের মতো -- দুঃখের অগ্নির মধ্যে -- এই চঞ্চলতা -- তার মমতা -- দাগ আচার্য, তোমার সাধশতবর্ষে বাংলার প্রণাম -- কেন?